সো মে ন চ ক্র ব র্তী
ছিদ্র
যার দিকে
হাত বাড়িয়েছিলাম
বিনিময়ে
সে কতটা
হাত বাড়িয়েছিলো
জানি না,
ছন্দ
ও সুরে
কে কতটা
এগুচ্ছিলাম? জানা
নেই,
কারো
হস্ত রেখায়
ছিল না
মাইলফলক
সমান্তরাল
পথে দৌড়চ্ছে
লৌহ শকট,
ঠিক যেমন
মায়াবী পয়ারের
ছন্দ
অথচ সওদাগর
আর মনসার
পদ্মপুরাণ নয়
সম্পর্কের
জটিলতা ডিঙিয়ে
ছায়া খোঁজা
মন
ক্ষণিকের
অনুকূল স্রোত
পেলে শুধরে
নেওয়ার পথ
খোঁজে,
কিছু
সাপ তখনো
খুঁজে বেড়ায়
বাসর রাতের
অভিশাপ
অনুশীলন
আমার
হামাগুড়ির হাতে
লেখা ছিলো
তাসের ঘর
ও কাঠঠোকরা,
ছিলো
কিছু অনিশ্চিত
মাইলফলক
শুরুর
দিকে সহচর
ছিলেন খরগোশ
সাপ প্রজাপতি
ও কুকুর
হামাগুড়ি
থেকে হাঁটা
শিখেছি অনেকদিন
পর,
ততদিনে
খরগোশ সাপ
প্রজাপতি নিজেদের
মাইলফলক বেছে
নিলেন,
নাছোড়বান্দা
কুকুরকে বুঝিয়েদিলাম
আমার হস্তরেখার
ইতিবৃত্ত
যেখানে
আছে মর্গ
ও আমার
রক্তাক্ত শব,
এই হাতের
ভিতর আছে
আস্ত এক
গবেষণাগার
যেখান
থেকে জ্ঞান
বাড়ায় নব্য
জ্যোতিষ
ডাকবাক্স
তখন কৈশোর,
চৌরাস্তার
মোড়ের গাছটায়
খোদাই করে
লিখেছিলাম
আমার
নামের পাশে
শহরের সবচেয়ে
সুন্দরী মেয়েটির
নাম,
সংক্ষেপে,
এখন
কোথায় আছে
জানি না,
মোড়ের
গাছটা কিন্তু
ডাকবাক্স হয়ে
যায় আজকাল,
বুক চিরে
দেখায় পুরানো
চিঠির আবছায়া
অক্ষর
_______________________________________________
No comments:
Post a Comment