অ পাং শু দে ব না থ
সন্দেহ!
ফুটব্রীজে রেখে এসেছি
সন্দেহের ধারাপাত
লোহার ঝালর ছুঁয়ে
অন্ধকার নামে দূরে।
পুরনো পান্ডুলিপিতে লিখবে তুমি যখন
সময়ের ইতিহাস!
চিচিংফাঁক, খুলে যাবে লুকোনো সত্যের মুখ।
তোমাকে পাহাড় বলে জানি এযাবৎ আমি।
প্রেমের দরপত্র হাতে পৃথিবী বদলে যায়,
বরং আনন্দিতই হই।
সময় চিহ্নিত হবে
এই কূটরাত্রি মেখে শরীরের নোনা ভাঁজে।
ফুটব্রীজে রাখা আছে এমন সন্দেহবীজ।
পুরুষ হরিণটি
দেখো রোদ ডুবে গেলে মাসিমাদের গল্প সমাপ্ত
হয়, তার রেশ সকলের সাথে ফিরে যায় সব ঘরে।
এসব উনুনে জ্বলে আলো।রন্ধনশাস্ত্র নিয়ে কথা নেই
কোনো,রকমারি রান্না শেষে ঘরময় ছড়িয়ে পড়ে গন্ধ
ভুলে যাও পথের নির্মাণ শেষে তুমিও এসেছো ফেলে
এমন কস্তুরী নাভীঘ্রাণ।
পুরুষ হরিণটি তোমাদের গল্প শুনে নিজেকে কুঁড়োয়।
খিলভূমি
বিষমলাগা কণ্ঠ্য আমার দাঁড়াই উঠে সম্মুখে
আদিগন্ত বিছায়ে দিয়েছো সোহাগ আঁচল।
এতো যে জল বাইরে গড়ায়,
এক কুঁজো সুখ দিতে পারি
জলঘাটে ও-তরঙ্গ ভাসে
এমন চক্ষু কোথায় গড়বে ছবি হৃদয়ে!
হাওয়ায় মনোবিষ বয়,মাটিতাপ এসে রক্তে মেশে
টের পাও প্রিয়!
বিস্মৃত নয় কখন অনাবাদী জমি লিখে গেছে
বেদনা-লিপিতে কোনো এক অনাদি বাউল।
থেমে থেমে বৃষ্টি হয়,
অকস্মাৎ জাগে, ভেতরের প্রাচীন খিলভূমি।
_________________________________________________
No comments:
Post a Comment